একথা সর্বজন স্বীকৃত যে, মিলাদ-কিয়াম নবীজী, সাহাবা, তাবেয়ীন, তাবে তাবেয়ীনের কোনো আমল নয়; এটি অনেক পরের সৃষ্টি। একথা খোদ যারা মিলাদ-কিয়াম করে তারাও মানে। মিলাদ-কিয়ামের যারা প্রবক্তা তারা এর সমর্থনে কিছু আলেম-উলামার বক্তব্য পেশ করে থাকেন। ভারতবর্ষের বড় ...
View Detailsউত্তর: - মুসাফাহা-মুআনাকা সাক্ষাতের সময়ের একটি সুন্নত। এটি নামাযের পর করণীয় কোনো আমল নয়। নামাযের পর পরস্পরে মুসাফাহা-মুআনাকা করা সাহাবা-তাবেয়ীন ও সালাফে সালেহীন থেকে প্রমাণিত নেই। সুতরাং কেউ যদি নামাযের পর মুসাফাহা-মুআনাকাকে এ সময়ের করণীয়...
View Detailsউত্তর :- ইসলামি শরীয়তে আযান দেয়ার জন্য সময় ও স্থান নির্দিষ্ট করে দিয়েছে। এতদভিন্ন অন্য কোথাও আযান দেয়া যাবে না। সুতরাং মাইয়েতকে দাফনের পর কবরের সামনে উচ্চস্বরে আযান দেয়া যেহেতু শরীয়ত কর্তৃক অনুমোদিত স্থান বা সময় না। বিধায় এরকম করা জায়েয নেই। &n...
View Detailsউত্তর :- ঈমানদারদের চাওয়া পাওয়ার একমাত্র কেন্দ্রস্থল হল আল্লাহ তাআলা। তিনি ব্যতিত কারো কাছে কোন জিনিস প্রার্থনা করা হারাম। সম্মান হিসেবে মাজারে চুম্বন করা না জায়েয। জা্ন্নাত বা অন্য কোন কিছুর প্রার্থনা করাও সুস্পষ্ট হারাম। জামে’ তিরমিযী-...
View Detailsউত্তর :- বিবাহের দাওয়াতের ক্ষেত্রে সুন্নাত হলো ওলীমা। যা স্বামী-স্ত্রী একত্রিত হওয়ার পর বরের বাড়িতে আয়োজন করা হয়ে থাকে। তবে, বিবাহ কালীন সময়ে কোনরূপ জোর জবরদস্তি ব্যতিত কনের পক্ষ থেকে মেহমানদারির আয়োজন করা হলে তা গ্রহণ করাতে কোন অসুবিধা নাই। কেননা ন...
View Detailsউত্তর:- কোরআনের আয়াত, দোআ ও আল্লাহ-রাসূলের নাম ব্যবহার, সংরক্ষণ ও বহনের ক্ষেত্রে যথাযথ মর্যাদা রক্ষা করা অতীব জরুরী। আর লাশ যেহেতু সকল প্রকার কার্যক্ষমতাহীন। তাই তার কাফনে থাকা দোআ বা আল্লাহর নামের সম্মান রক্ষা করা তার পক্ষে সম্ভব না। ফলে, এমন অরক্ষি...
View Detailsউত্তর:- শরীয়তের মুলনীতি হলো যেই জিনিসকে শরীয়ত অপরিহার্য করে নেওয়া বিদআত এবং গুনাহের কাজ। আর যদি কেউ এট না করে তাদেরকে গালমন্দ করা হয় তাহলে তা ছেড়ে দেয়া আবশ্যক। সুতরাং আল্লাহর হাবিবের শানে দরূদ পড়া এবং বর্ণিত আয়াত পড়া শরয়ী দৃষ্টিতে সাধারণ অনুমতি থা...
View Detailsউত্তর:- কোন ভাল কাজ শরীয়সম্মত ও আমলযোগ্য হওয়ার জন্য উক্ত আমলটি দলিল চতুষ্টয় দ্বারা প্রমাণিত হওয়া জরুরী। আর যদি দলিল চতুষ্টয় দ্বারা উক্ত কাজ প্রমাণিত না হয়। এবং সাহাবা, তাবেয়ীন ও তাবে তাবেয়ীনদের যুগে তার কোন ভিত্তি না থাকে তাহলে তা আমল যোগ্য হবে না...
View Detailsউত্তর:- দাড়ি ইসলামের একটি নিদর্শন। সকল নবী রাসূল ও তাদের অনুসারীরা দাড়ি রেখেছেন। ইসলামের প্রথম যুগ থেকে অদ্যাবধি সকল মুমিন, মুসলমান ইসলামের এ নিদর্শন ধারণ করে আসছেন। ইসলামের কোন বিধান না জেনে পালন না করা অবশ্যই গুনাহ। আর জেনে বুঝে তাকে তুচ্ছ তাচ্ছ...
View Detailsউত্তর:- কুরআন ও সুন্নায় মুসলমানদেরকে পরস্পর সৌহার্দ্রপূর্ণ চলাফেরা করার নির্দেশ দিয়েছে। আর একটি ইসলামের একটি শ্রেষ্ঠত্ব হলো মানুষের সাথে ভাল ব্যবহার করা। সুতরাং প্রশ্নোক্ত ব্যক্তি বিদআতিদের সাথে সম্পর্ক রাখার দ্বারা কেউ বিদআতি হয়ে যাবে না। তবে নি...
View Detailsউত্তর :- কোন কাজ শরীয়া সম্মত বা আমল যোগ্য হওয়ার জন্য দলিল চতুষ্টয় দ্বারা প্রমাণিত হওয়া জরুরী। যদি দলিল চতুষ্টয় দ্বারা প্রমাণিত না হয় এবং উত্তম তিন যুগের কোন যুগে এর ভিত্তি না থাকে তাহলে তা আমল হিসেবে গ্রহণ করে সওয়াবের আশা করা সুস্পষ্ট বিদআত। বাহ্যিকভ...
View Detailsউত্তর:- জুমার খোতবার আগে যে বাংলা বয়ান করা হয় এটা জায়েয। মুস্তাদরাকে হাকেম নামক কিতাবের ১ খন্ডের ১০৮ নাম্বার পৃষ্ঠায় এসেছে নবীজী সা.এর অন্যতম সাহাবী রঈসুল মুহাদ্দিসীন হযরত আবু হুরায়রা রা.জুমার নামাজের আগে বয়ান করতেন। অতপর যখন ইমাম আসার আওয়াজ পেতেন তখ...
View Detailsউত্তর:-আযান ও ইকামাতের মধ্যে শাহাদাতাইন বলার সময় আংগুল চুমু দিয়ে চোখে লাগানোর প্রচলিত পদ্ধতিটি সুন্নাহ দ্বারা প্রমাণিত নয়। এটা সম্পুর্ণ ভিত্তিহীন একটি কাজ। তাই পরিত্যাজ্য। - রদ্দুল মুহতার ( ফাতওয়ায়ে শামী) ২/৮৪,ফাতওয়ায়ে মাহমুদিয়া ২/৬৫,১/২৩৬ খায়রুল ...
View Detailsউত্তরঃ শরীয়তের মূলনিতি হলো শরীয়ত যে জিনিস মানুষের জন্য অপরিহার্য করে নাই। সে জিনিসকে অপরিহার্য করে নেওয়া বিদআত এবং গুনাহের কাজ। সুতরাং বর্তমানে নামাজের পরে কোরান শরিফের আয়াত أن الله وملائكته পড়ে রাসুলের উপর দরুদ প্রেরণ ...
View Detailsউত্তরঃ শরীয়তের বিধান মোতাবেক কোন হাজী সাহেব তাওয়াফে জিয়ারত ও মাথা মুন্ডানোর পূর্বে স্ত্রী সহবাস করে তাহলে তার উপর দম হিসেবে উঠ দেওয়া ওয়াজিব। আর মাথা মুন্ডানোর পূর্বে ও তাওয়াফে জিয়ারতের পরে স্ত্রী সহবাস করলে তার উপর বক...
View Details