উত্তর: যদি কোনো পিতা তার জীবদ্দশায় ওয়ারিশদের মাঝে হেবা সূত্রে সম্পদ বণ্টন করতে চায় তার জন্য সর্বোত্তম পন্থা হচ্ছে, সমূদয় সম্পদ সকল ওয়ারিশদের মাঝে মীরাছের পদ্ধতিতে বণ্টন করা। তবে শরয়ী কোনো কারণে তাদের মাঝে কম বেশি কর...
View Detailsউত্তরঃ- মিরাসি সম্পদ ওয়ারিসদের জন্য শরীয়া কর্তৃক নির্ধারিত। চাওয়া না চাওয়ার সাথে সম্পৃক্ত নয়। সুতরাং সম্পদ না চাইলে মিরাসের অধিকার রহিত হয়ে যায় না। -ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়াঃ- ৬/৪৪০, ফাতাওয়ায়ে বাজ্জাজিয়াহঃ- ৩/২৭৬, আস সিরাজী ফিল মিরাসঃ- ৩,...
View Detailsউত্তরঃ- মৃত ব্যাক্তির সম্পদের মূল হকদার তার সন্তানেরা। সন্তান না থাকলে অন্যান্যরা ক্রমান্বয়ে প্রাপ্ত হবে। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত ব্যাক্তির সন্তানদের মাঝে পুত্র সন্তান থাকলে তার ভাইয়েরা কোনো সম্পদই পাবে না। আর পুত্র সন্তান না থেকে শুধু কন্য সন্তান থ...
View Detailsউত্তরঃ- মীরাস প্রাপ্তির অন্যতম শর্ত হলো ধর্মের ভিন্নতা না হওয়া। সুতরাং প্রশ্ন বর্ণিত এক ভাই শীয়া ও অপর ভাই কাদিয়ানী হওয়ার কারণে এক ভাই অপর ভাইয়ের মীরাস পাবে না। - আল ফিকহুল হানাফী ওয়া আদিল্লাতুহুঃ- ৩/২৯১, আস সিরাজী ফিল মিরাসঃ- ৭-৮, ফ...
View Detailsউত্তরঃ- শরয়ী নীতিমালা অনুযায়ী জানা যায় মুসলমানের দেশ ভিন্ন হওয়ার দ্বারা দেশ ভিন্নতার হুকুমে মিরাস থেকে বঞ্চিত হবেনা। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সুরতে আপনার বড় ভাই আমেরিকায় স্থায়ী বাসিন্দা হলেও তার পিতার সম্পত্তি সে পাবে। ...
View Detailsউত্তর:- শরয়ী নীতিমালা অনুযায়ী সন্তানকে সন্তানকে ত্যাজ্য করার দ্বারা পিতার সম্পদ থেকে সন্তান বঞ্চিত হয় না। সুতরাং প্রশ্নেবর্ণিত সূরতে ছেলে-মেয়েকে ত্যাজ্য করলেও পিতার মিরাস থেকে বঞ্চিত হবে না, বরং মিরাস পাবে। ...
View Detailsউত্তর :- যদি কোনো পিতা তার জীবদ্দশায় ওয়ারিশদের মাঝে হেবা সূত্রে সম্পদ বণ্টন করতে চায় তার জন্য সর্বোত্তম পন্থা হচ্ছে, সমূদয় সম্পদ সকল ওয়ারিশদের মাঝে মীরাছের পদ্ধতিতে বণ্টন করা। তবে শরয়ী কোনো কারণে তাদের মাঝে কম বেশি করার অধিকার তার আ...
View Detailsউত্তর: শরয়ী দৃষ্টিতে মৃত ব্যক্তির মালিকানাধীন ত্যজ্য সম্পত্তি থেকে ওয়ারিসগণ মিরাস পাবে। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে যেহেতু মুক্তিযোদ্ধা ভাতার সুবিধা মৃত ব্যক্তির মালিকানাধীন সম্পত্তি নয়। তাই উক্ত সুবিধা তার ওয়ারিসগণ মিরাস হিসাবে পাবে না। তবে রাষ্ট...
View Detailsউত্তর: শরয়ী বন্টন নীতি অনুযায়ী মৃত ব্যক্তির ঔরসজাত সন্তান হলো ‘আসাবা’ তথা নিকট আত্মীয়ের অন্তুর্ভূক্ত। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে যেহেতু যায়েদও মৃত ব্যক্তির আসাবা (নিকট আত্মীয়) তাই অন্যান্য আসাবার সাথে সেও মিরাস পাবে। এবং ১০০ শতাংশের এক তৃতীয়াংশ অ...
View Detailsউত্তর: শরয়ী বন্টন-নীতি অনুযায়ী মৃত ব্যক্তির ত্যাজ্য সম্পত্তি থেকে তার ওয়ারিশগণ মিরাস পাবে। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত সূরতে হিজড়াও যেহেতু তার সন্তান। তাই সে-ও যথারীতি মিরাস প্রাপ্ত হবে। ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়্যাহ ৬-৪৪৯, আলফিকহুল ইসলামি ওয়াআদিল্লাত...
View Detailsউত্তর :- জি, ইসলামি শরীয়তে ব্যভিচারের মাধ্যমে জন্ম নেয়া সন্তানের বংশ ও মীরাস মায়ের থেকে জারী হবে। আদ দুররুল মুখতার - ৬/৭৭৬; ফাতাওয়া হিন্দিয়া - ৬/৪৪৪; এমদাদুল ফাতাওয়া - ৪/৩৪০;...
View Detailsউত্তর: কুরআনের ভাষ্যমতে, উত্তরাধিকার একটি পাপ্য অধিকার যা আল্লাহ প্রদত্ত, কারো বঞ্চিত করার সুযোগ নেই। সুতরাং প্রশ্নেবর্ণিত পিতা যদি কোন কারণে রাগ করে উত্তরাধিকার থেকে বঞ্চিত করতে চায়, তাহলে সে বঞ্চিত হবে না। পিতার মৃত্যুর পর সে সম্পদের অধিকারী হবে...
View Detailsউত্তর:- মৃত ব্যক্তি যেই সমস্ত স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি রেখে মারা গেছেন। তা থেকে মধ্যম পন্থায় কাফন দাফনের ব্যবস্থা করতে হবে। অতপর তার ঋনসমূহ আদায় করা হবে। স্ত্রীর মোহরানা অনাদায় থাকলে তাও ঋন হিসেবে গণ্য হবে। আর মৃত ব্যক্তি যদি ওয়ারিস ব্যতিত অন্য কারো জ...
View Detailsউত্তর:- মৃত ব্যক্তি যেই সমস্ত স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি রেখে মারা গেছেন। তা থেকে মধ্যম পন্থায় কাফন দাফনের ব্যবস্থা করতে হবে। অতপর তার ঋনসমূহ আদায় করা হবে। আর মৃত ব্যক্তি যদি ওয়ারিস ব্যতিত অন্য কারো জন্য কোন প্রকার অসিয়ত করে যায় তাহলে ত্যাজ্য সম্পত্তির ...
View Detailsউত্তর:- মৃত ব্যক্তি যেই সমস্ত স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি রেখে মারা গেছেন। তা থেকে মধ্যম পন্থায় কাফন দাফনের ব্যবস্থা করতে হবে। অতপর তার ঋনসমূহ আদায় করা হবে। স্ত্রীর মোহরানা অনাদায় থাকলে তা ঋনের অন্তর্ভুক্ত হবে। আর মৃত ব্যক্তি যদি ওয়ারিস ব্যতিত অন্য কারো ...
View Details