উত্তরঃ- ওয়াকফকৃত বস্তু থেকে দুই অবস্থায় ফায়দা গ্রহন বৈধ। ১/ ওয়াকফ করার সময় ফায়দা গ্রহনের শর্ত করলে। ২/ ওয়াকফ করার পর ওয়াকফকৃত বস্তুর প্রতি মুখাপেক্ষী হলে। সুতরাং প্রশ্নোক্ত ব্যাক্তি নলকূপ ব্যাবহারের শর্ত করলে বা তার প্রতি মুখাপেক্ষী হলে তা ব্যা...
View Detailsউত্তরঃ- শরীয়তের দৃষ্টিতে যৌথ সম্পত্তি থেকে ওয়াকফ করা বৈধ। সুতরাং শরীকানা জমি ওয়াকফ করা যাবে। তবে নিজ দায়ীত্বে তা চিহ্নিত করে দিতে হবে। যাতে কারো অংশীদারির সাথে মিলে না যায়। - ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়াঃ- ২/৩৫৪, আল ফিকহুল ইসলামীঃ- ৮/১৮৪, ফাতা...
View Detailsউত্তরঃ- হদ তথা দন্ডবিধি প্রয়োগ ও বাস্তবায়নের দায়ীত্ব রাস্ট্রের। সুতরাং মুসলমানের দেশে রাস্ট্র কর্তৃক হদ কায়েম করা যাবে। - আল ফিকহুর হানাফী ফি সাওবিহিল জাদীদঃ- ৩/২৪৬, ইসলাম আওর সিয়াসী নাজরিয়াতঃ- ২৭২,...
View Detailsউত্তরঃ- অন্যায়ভাবে হত্যা করলে কিসাস ওয়াজিব হয়। সুতরাং বর্ণিত সূরতে কিসাস ওয়াজিব হবে। - সহীহ মুসলিমঃ-২/১০১৬, আদ দুররুল মুখতার মায়া রদ্দিল মুহতারঃ- ৬/৫৩২,...
View Detailsউত্তরঃ- বৈবাহিক সম্পর্কের মাধ্যমে একবার হলেও সঙ্গম করেছে এমন নারী পুরুষ যিনায় লিপ্ত হলে তাদের উপর রজম আবশ্যক। চাই যিনা করার সময় বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ থাক বা না থাক। - সুনানে আবি দাউদঃ- ২/৫৯৮, আদ দুররুল মুখতার বিহামিশি রদ্দিল মুহতারঃ-৬/২৭, ফ...
View Detailsউত্তরঃ- অপরাধের ক্ষেত্রে হদ ওয়াজিব হওয়ার বিষয়টি যিনার অপবাদের সাথে নির্দৃষ্ট। সুতরাং কারো বক্তব্যের অপব্যাক্ষা করে মিথ্যা অপবাদ দিলে তার উপর হদ আসবে না। তবে মিথ্যা বলা কবীরা গুনাহের অন্তর্ভূক্ত। -সহীহ মুসলিমঃ-১/৬৪, আল ফিকহুল হানাফী ফি...
View Detailsউত্তরঃ- শরয়ী দৃষ্টিতে আর্থিক জরিমানা জায়েয নেই। সুতরাং কোন অপরাধের কারণে আর্থিক দন্ড দেয়া বৈধ হবে না। - রদ্দুল মুহতারঃ-৪/৬১, আল ফিকহুল হানাফী ফি সাওবিহিল জাদীদঃ-৩/৩২১, কিফায়াতুল মুফতীঃ- ৯/১৭৯,...
View Detailsউত্তরঃ- শরয়ী দৃষ্টিতে যুদ্ধবন্দী নারী দাসীর অন্তর্ভুক্ত। আর শরীয়ত নিজ স্ত্রী বা দাসীর সাথে সঙ্গমের বৈধতা দিয়েছে। সুতরাং বন্দিনী মহিলার সাথে বিবাহপূর্বক সহবাস বৈধ। -আত তাফসীরুল কাবীরঃ-৫/২৬৩, আল ফিকহুল হানাফী ফি সাওবিহিল জাদীদঃ- ৩/২৫...
View Detailsউত্তরঃ- ইসলাম ধর্ম গ্রহনের ব্যাপারে কারো উপর জোর প্রয়োগ করার হুকুম নেই। সুতরাং কাউকে জোর পূর্বক মুসলমান বানানো যাবে না। এবং জোরপূর্বক ঈমান গ্রহন করলে তার ঈমান গ্রহনযোগ্য হবে না। যতক্ষণ পর্যন্ত স্বেচ্ছায় অন্তরে বিশ্বাস না করে। -আত তাফস...
View Detailsউত্তরঃ- যুদ্ধক্ষেত্রে যুদ্ধাবস্থায় শত্রুদের পরাজিত করার উদ্দেশ্যে যে কোনো আধুনিক অস্ত্র প্রয়োগের অনুমতি আছে। সুতরাং বোমাসহ অন্যান্য আধুনিক অস্ত্র প্রয়োজনবোধে যুদ্ধক্ষেত্রে ব্যাবহার করা যাবে। -আত তাফসীরুল কাবীরঃ- ৮/১৬৯, আল ফিকহুল হানাফ...
View Detailsউত্তরঃ- বাইয়াত পাঁচ প্রকার। ১/ ইসলাম গ্রহনের বাইয়াত। ২ রাস্ট্রপ্রধানের আনুগত্যের বাইয়াত। ৩/ তাকওয়া অর্জনের উদ্দেশ্যে তাসাউফের বাইয়াত। ৪/ হিজরত ও জিহাদের বাইয়াত। ৫/ জিহাদে দৃঢ়পদ থাকার বাইয়াত। ইসলামী শরীয়া নির্দৃষ্ট কতিপয় অপরাধের জন্য...
View Detailsউত্তরঃ- রাসূল সাঃ এর ছায়া না থাকার বিষয়টি জাল ও জয়ীফ রেওয়ায়েতে বর্ণিত হয়েছে। অথচ তার বিপরিতে সহীহ বর্ণনার দ্বারা রাসূল সাঃ এর ছায়া থাকার বিষয়টি প্রমাণিত। সুতরাং “রাসূল সাঃ এর দেহ মোবারকের ছায় পড়তো না” কথাটি সহীহ নয়। -হাদিউল আরওয়াহঃ-২২...
View Detailsউত্তরঃ- কোনো কিছু কুড়িয়ে পাওয়ার পর সাধ্যমতো তার মালিক তালাশ করা আবশ্যক। মালিক পাওয়া না গেলে কোনো গরীবকে দান করে দিবে। আর নিজে গরীব হলে নিজের জন্যেও রাখতে পারবে। পরে মালিকের সন্ধান পাওয়া গেলে তাকে ফিরিয়ে দিবে বা মূল্য আদায় করবে। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত ...
View Detailsউত্তরঃ- আমাসতের জিনিস তার মালিকের হাতে পৌঁছে দেয়াই শরীয়াহর নিয়ম। সুতরাং প্রশ্নে বর্ণিত ব্যাক্তি তার হাতে আমানতের বস্তুগুলো বিক্রি করে তার মূল্য নিজের কাছে সারা জীবন রেখে সংরক্ষণ করা আবশ্যক। যতক্ষণ না আমানত দাতার সংবাদ পৌঁছে। পৌঁছলে তার নিকট ফিরিয়ে...
View Detailsউত্তরঃ- শরয়য়তের দৃষ্টিতে অন্যের সম্পদ দৃষ্টির অগোচরে নেয়া কে চুরি বলা হয়। সুতরাং বিধবা হওয়ার মিথ্যা পরিচয় দিয়ে ভাতা গ্রহন চুরির অন্তর্ভূক্ত না হলেও ধোকার অন্তর্ভূক্ত। যা গুনাহের কাজ। - জামিউত তিরমিজিঃ- ১/২৪৫, রদ্দুল মুহতারঃ- ৪/৮২, ফাত...
View Details